০১. | স্থাবর অস্থাবর হস্তান্তর দলিল রেজিষ্ট্রি করা হয়। |
০২. | দলিল রেজিষ্ট্রীর জন্য গ্রহণের পর বালামে নকল পুর্বক তাহা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা। |
০৩. | কোন দলিল হারাইয়া ধ্বংস হইলে অথবা দলিলের লেখা অস্পষ্ট হইয়া গেলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি/অন্য যেকোন ব্যক্তি তাহার প্রয়োজনে এখান হইতে দলিলের নকল সংগ্রহ করিতে পারিবেন। |
০৪. | প্রত্যাশি ব্যক্তি বা সংস্থা তল্লাশীর মাধ্যমে হস্তান্তরিত দলিল সংক্রান্ত সকল তথ্য পাইতে পারেন। |
০৫. | প্রত্যাশি ব্যক্তি বা সংস্থা তল্লাশী করিয়া এখান হইতে দলিল লেখক/তল্লাশীকারীর মাধ্যমে এন,ই,পি পাইতে পারেন। |
০৬. | সাধারণত সকাল ১০.০০ ঘটিকা হইতে বিকাল ৩.০০ ঘটিকা পর্যন্ত দলিল রেজিস্ট্রির জন্য গ্রহণ করা হয়। |
০৭. | যথাযথ রেকর্ড পত্রাদিসহ দলিল উপস্থাপন হলে ১০ মিনিটের মধ্যেই দলিল রেজিষ্ট্রি কাজ সম্পন্ন হয়। |
০৮. | বিভিন্ন দলিলের প্রদেয় ফিসাদি শুল্ক ও করের হার জানা জনগনের আইনগত অধিকার। এই অধিকার নিশ্চিতকরণের জন্য নোটিশ বোর্ডে উন্মুক্ত স্থানে ফিসাদির তথ্য টানানো হয়েছে। তাদ্বারা জনগন এই বিষয়ে যে কোন তথ্য অফিস থেকে বা সাব রেজিষ্ট্রারের কাছ থেকে জেনে নিতে পারেন। |
০৯. | জনগন কর্তৃক প্রদত্ত সকল প্রকার ফিসাদির রশিদ তাৎক্ষনিকভাবে প্রদান করা হয়। |
১০. | যেকোন দলিলের নকল ২৪ ঘন্টার মধ্যে সরবরাহ করা হয়। |
১১. | জমি হস্তান্তর আইন সম্পর্কে যেকোন তথ্য জনগণ সাব-রেজিষ্ট্রারের কাছ থেকে জেনে নিতে পারেন। |
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস